রামনবমী তে আঘাত মাননীয়ার!
প্রিয়মন
ধিক্কার জানাই! হ্যাঁ!
ধিক
ধিক ধিক্কার জানাই! তোমার বিভাজিত মনের পরিচয়ে আগুনের লেলিহান
শিখা আজ তোমাকেই ছুঁতে চাই! বাংলার
১০ কোটি মানুষের মনে আজ দাউ দাউ করে অগ্নি সংযোগ হয় তোমার হিংস্র বর্বরতার কাছে। শুধু ভোটের
অংকেই তোমার নগ্নতা ধরা পড়ে তা নয় , সর্ব স্তরের
ই তুমি নগ্ন যা বাংলার লজ্জা।
শাসক
হয়ে সকল মানুষের জনপ্রতিনিধি হয়ে , রাজ্যের
মুখ্যমন্ত্রী হয়ে, হিন্দুস্থনে দাঁড়িয়ে হিন্দু ধর্মের
মানুষের সাথে, বিশেষ করে রাম ভক্ত প্রিয় মানুষের সাথে
নির্লজ্জ্বতার পরিচয় দিয়েছ তুমি মাননীয়া মমতা..! যা
সমগ্র মননকে ভাবাচ্ছে ! বলেছ তুমি–
"আমি দাঙ্গাকারিকে প্রশ্রয় দিই না , দেশের
শত্রু মনে করি! " ভাবুন! ভাবতে
হবে আমাদের ,সুসভ্য নাগরিকদের,
হিন্দু
ধর্মের বা জাতীয়তাবাদী মনন চিন্তন ক্ষমতার অধিকারি মানুষদের। রামনবমী
হিন্দু ধর্মের একটি বিশেষ অনুষ্ঠান।।
শান্তি
প্রিয় মানুষ গুলো তাদের উৎসব পালন করতে পারবে না এ কেমন বাংলা !! আর
যারা এ উৎসবে সামিল হয়েছে তাদের বলছে দাঙ্গা বাজ , দেশের
শত্রু। এমন
রুচি বোধের পরিচয় মাননীয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর । ধিক্কার
জানাই এমন অসহিষ্ণু শাসককে ।
হিন্দু
ধর্মের উৎসব পালন কে ,যে গাইড
করতে পারে না। মানুষের
আবেগ অনুভূতি কে মান্যতা দেয় না সে কী করে বাংলার মানুষের মনের আসন নিতে পারে
..! মিথ্যাশ্রী এবং দুর্নীতিশ্রী মউখ্য মন্টি মোম টা
… পশু সুলভ আচরণ তার ।
ধিক্কার
জানাই এমন একটা চেহারাকে !!
নিজের চেয়ার কে রক্ষা করতে মসুলমান সম্প্রদায় কে হাতিয়ার করে
রেখেছে সে । আর
সমাজে কিছু বিকৃত অর্থ লোলুপ শিল্পী কে টাকার বিনিময়ে কিনে রেখেছে নিজের বুলি আওড়ানো
র জন্য। বাংলার
৬০ শতাংশ এর বেশি মানুষ এমন অসভ্য মহিলাকে মুখ্য মন্ত্রী করতে চান না..!
যাই
হোক এখন হয়ে গেছে বাংলার ইতিহাস কলঙ্ক, সাথে সাথে
শিক্ষিত সমাজ জীবনে স্বপ্ন চুরি মেধা চুরি, চুরি প্রেম
….! নেমে এসেছে।দিনের পর দিন শুধু মিথ্যা কথা বলার তীব্র
ইচ্ছে তার .. তাই মনে হয় এই মাল টা কে শহীদ মিনারে
ঝুলিয়ে গরম তেলের মালিশ করা হোক ,এমন অবস্থায়
ঝুলিয়ে রাখা হোক , তবেই উচিত শাস্তি হবে..!
এ বছর ২০২৩ সালের রামনবমী উপলক্ষে সারা বাংলা জুড়ে বিভিন্ন উৎসবের
আয়োজন করে রাম ভক্ত প্রিয় মানুষ গুলো।
আর
তার মধ্যে ছিল হাওড়ায় ক্যারি রোডের কাজী পাড়া দিয়ে হাওড়া ময়দানে যাওয়া শান্তি
প্রিয় মিছিল টি । কিন্তু
সেই শান্তি প্রিয় মানুষ গুলোর উপর মমতার নির্দেশে দলদাস পুলিশের লাঠিচার্জ আর কাঁদনে
গ্যাসের সেল ফাটানো। মনে
হচ্ছে.. এ শান্তি প্রিয় মানুষ গুলো জঙ্গি,
বাইরে
থেকে এসেছে। ভাবতেই
অবাক লাগে এ কোন বাংলা ।
বিস্ময়
মনে হয় এ কোন রাজ্যের বাসিন্দা আমরা ! এমন তো
আগে কখনো দেখিনি। যে
হিন্দুস্থানের মাটিতে দাঁড়িয়ে হিন্দু ধর্মের মানুষের জীবন ধংস করে চলেছে..!
সনাতন ধর্মের উৎসব পালনের অধিকার নেই তাদের । ধিক্কার!
ধিক্কার!
ধিক্কার
জানাই! একটা সম্প্রদায়ের রোজা চলছে বলে রাম
ভক্ত প্রিয় মানুষের রামনবমী তে বাঁধা.. কেন
???? এমন বিভাজিত মনের তোষণ কারি পাউডার কে ধিক্কার জানিয়ে বলি
.. "মৃত্যু তোমার স্বপ্ন/ ধংস তোমার
শাস্তি '"!
পশ্চিমবঙ্গের গণতন্ত্র আক্রান্ত সে আজ বহু দিন । এখন চারি
দিকে শুধুই বোমা বারুদের গন্ধ, মদের নেশায়
নারী মাংসের স্বাদ নিতে ব্যস্ত এক শ্রেণীর মানুষ নেতা মন্ত্রীরা । বিশেষ করে
তৃণমূলীরা তো চুরির ব্যবসা ধরেছে ।
সাথে
আছে মস্তান পুলিশের সহযোগিতা।
এভাবে
একটা রাজ্য চলতে পারে না বাংলায় সংবিধান বলে কিছুই নেই । এই অচল
অবস্থা র দায় একান্তই সংশ্লিষ্ট মুখ্য মন্ত্রীর। কাজেই এমন
অপরাধ কারি কে রাজ্য পাঠ তো দূরের কথা বরং জেল বন্দি হওয়ায় উচিৎ হবে।
এমন ইচ্ছে সকল শান্তি প্রিয় মানুষের, সুসভ্য
নাগরিকদের, সামাজিক জাতীয়তাবাদী মানুষের মননের ধারালো
মনুষ্যত্ব বিবেকের ই আহবান।
০১/০৪/২০২৩। কলকাতা।
Comments
Post a Comment